পুরো বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাসের দাপটে নাজেহাল অবস্থা বিশ্ববাসীর।আর সেখানে বাদ যায়নি ভারতও।তবে বছরভর সব দেশজুড়ে এই প্রকোপ চললেও ভ্যাকসিন বের হয়নি কবে বের হবে তাও নিশ্চিত জানা নেই।
করোনার দাপট না কমলেও মানুষ চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে সাথে কিছুটা হলেও আস্থা পেয়েছে টোটকা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবস্থায়।তবে এবার স্বয়ং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা WHO গাছ গাছালি থেকে প্রাপ্ত ঔষধে আস্থা রাখছেন। করোনার ঔষধ হতে পারে অদূর ভবিষ্যতে এই গাছ গাছালি থেকে প্রাপ্ত ঔষধ।
‘আরটিমিসিয়া’গাছ থেকে তৈরী পানিও ঔষধ যা কিনা ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় কাজে লাগে মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট সে কথাই বলেছিলেন কয়েকদিন আগে। শনিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সহ আরো দুই সংস্থা ভেসজ ঔষধ তৈরির চুড়ান্ত ট্রায়াল ফেজ-৩ এর প্রোটকল তৈরী করেছেন পাশাপাশি তারা ঔষধের সুরক্ষার বিষয় তৎপর হতে বলেছেন বলে জানা গিয়েছে।
ইতিমধ্যে ভারতীয় সংস্থা সান ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাসি লিমিটেড(Sun Pharmaceutical Endasi ltd)ফ্লুগার্ড নামে একটি ঔষধের কথা জানিয়েছেন। কোভিড আক্রান্ত কম উদ্বেগজনক রোগীদের জন্য এই ট্যাবলেট যার মূল্য মাত্র ৩৫টাকা।এরফলে একসাথে অনেক করোনায় আক্রান্ত রুগীকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হবে কম খরচে।
বাবা রামদেব অনেকদিন আগেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা সম্পর্কে বলেছেন ,’করোনার সংক্রমন কমানোর উপায় তার জানা আছে আর ভারতীয় আয়ুর্বেদ এ করোনা স্বমূলে ধ্বংস হবে।’ পাশাপাশি তিনি আরো বলেছেন করোনার চিকিৎসার জন্য আমাদের আশেপাশে দেখতে পাওয়া অতিপরিচিত গাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে সেগুলো হলো অর্শ্বগন্ধা,গুলঞ্চ গাছ।
এই সব গাছের পাতার রস,মূল,শিকড়ের রস খেলে শরীরের ইমিউনিটি পাওয়ার বেড়ে যায় জীবাণু শরীরের ভিতর প্রবেশ করলেও তা মরে যায়।করোনা আক্রান্ত রোগীদের উপর এই ঔশধ প্রয়োগ করে ১০০শতাংশ কাজে দিয়েছে বলে দাবি করেছেন বাবা রামদেব।যদিও ট্রায়লের অপেক্ষা এখন।